বর্ষাকালের অতিভারী বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় উখিয়া-টেকনাফ উপজেলাসহ পুরো কক্সবাজার জেলার হাজারো পরিবার বর্তমানে পানিবন্ধি রয়েছে। শত শত গ্রাম পানিবন্ধি হয়ে জীবন দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে। নিম্নাঞ্চলসহ অতিসয় নিমজ্জিত। প্লাবণ দেখা দিয়েছে জেলার সর্বত্রে। পরিদর্শণ পর্যবেক্ষণের জন্য দ্রুত এলাকা পরিদর্শণ টিম জরুরী বলে মনে করেন সচেতন মহল। প্রয়োজনে সরকারি জনপ্রতিনিধি ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগি কর্মীদের নিয়ে দুস্থ্য জনবসতিতে সহায়তার হাত বাড়ালে ভুক্তভোগী মানুষের কিছু স্বস্তি আসবে ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশে সরকারে ভাবমুর্তি বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে ।
দেখা যাচ্ছে জেলার প্রায় এলাকায় খাদ্য সরবরাহ জরুরী হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন কারণ ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়াতে পরিবার গুলোর জীবন জীবিকা দুরহ হয়ে পড়েছে।
পাহাড় ধ্বসে বিভিন্ন গ্রামের মত রোহিঙ্গা শরণার্থী এলাকায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিশুসহ অনেকেড় মৃত্যবরন করেছে বলে জানা যাচ্ছে । ঘুমধুমে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয় বলে জানা গেছে, আরো জানা যায় টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালীতে পাহাড় ধ্বসে একই পরিবারের ৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে
বলে জানা যায়।
অতিবৃষ্টির কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে এবং মোবাইলসহ বিভিন্ন মাধ্যামে যোগাযোগ করে জানা যায়। উখিয়া,পালংখালী,হলদিয়া, জালিয়া পালং, রামু, ইদগাওসহ কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলার সিপিপি টিম লিডারগণ জানান, এই ভারিবৃষ্টিতে পানিতে ডুবে ও পাহাড় ধ্বসে মানুষের মৃত্যুসহ আর্থিক ও পারিবারিক ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে অনেক পরিবার।
Leave a Reply