Advertisement

২৩ উপজেলার ১৬১টি ইউ.পিতে ভোট আগামীকাল সোমবার 📺 Palong TV

দীর্ঘদিন পর মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসায় ভোটের আমেজে ফের সরগরম হয়ে উঠেছে গ্রাম-গঞ্জ। আর মাত্র এক দিন বাদে শুরু হচ্ছে (ইউপি) স্থানীয় সরকার নির্বাচন।

করোনার কারণে প্রথম ধাপে আটকে থাকা দেশের ছয় জেলার ২৩টি উপজেলায় ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোট হবে আগামী কাল সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর)। একই সঙ্গে এদিন ৯টি পৌরসভাতেও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে ভোটকে ঘিরে চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্যদের প্রচারণায় মুখর হয়ে ছিল পথ-ঘাট।

এর আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ার সময়ও শেষ হবে আজ শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাত থেকে। এরপর কেউ প্রচারে গেলেই ব্যবস্থা নেবেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান জানান, আইনানুয়ায়ী ভোট শুরুর ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হয়। ভোট শুরু হবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টায়। তাই আজ শনিবার রাত ১২টার পর আর কোনো প্রচার চালানো যাবে না।

এ ছাড়া ইসির যুগ্ম সচিব এসব এসএম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন, ভোটের প্রস্তুতি শেষ। মাঠে অবস্থান নিয়েছেন আইন-শঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সদস্যরা। যথাসময়ে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করা হবে।

অন্যদিকে দলীয় প্রতীকের এ ভোটে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ কয়েকটি দল অংশ নিচ্ছে। তবে বিএনপি অংশ না নিলেও অনেক এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে দলটির।

সোমবার যে ১৬১ ইউপিতে

দীর্ঘদিন পর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসায় ভোটের আমেজে ফের সরগরম হয়ে উঠেছে গ্রাম-গঞ্জ। আর এক দিন বাদে শুরু হচ্ছে স্থানীয় সরকার নির্বাচন।

করোনার কারণে প্রথম ধাপে আটকে থাকা দেশের ছয় জেলার ২৩টি উপজেলায় ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোট হবে আগামী সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর)। একই সঙ্গে এদিন ৯টি পৌরসভাতেও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে ভোটকে ঘিরে চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্যদের প্রচারণায় মুখর হয়ে ছিল পথ-ঘাট।

এর আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ার সময়ও শেষ হবে আজ শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাত থেকে। এরপর কেউ প্রচারে গেলেই ব্যবস্থা নেবেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান জানান, আইনানুয়ায়ী ভোট শুরুর ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হয়। ভোট শুরু হবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টায়। তাই আজ শনিবার রাত ১২টার পর আর কোনো প্রচার চালানো যাবে না।

এ ছাড়া ইসির যুগ্ম সচিব এসব এসএম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন, ভোটের প্রস্তুতি শেষ। মাঠে অবস্থান নিয়েছেন আইন-শঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সদস্যরা। যথাসময়ে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করা হবে।

অন্যদিকে দলীয় প্রতীকের এ ভোটে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ কয়েকটি দল অংশ নিচ্ছে। তবে বিএনপি অংশ না নিলেও অনেক এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে দলটির।

সোমবার যে ১৬১ ইউপিতে ভোট

২০ সেপ্টেম্বর খুলনা বিভাগের খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও নোয়াখালীর ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ৯টি পৌরসভায় ভোট হবে।

এছাড়া ৯টি পৌরসভার সবকটিতে এবং ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ১১টিতে ইভিএমে ভোটগ্রহণ হবে।

খুলনা কয়রার আমাদি, বাগালী, মহেশ্বরীপুর, মহারাজপুর, কয়রা, উত্তর বেদকাশী ও দক্ষিণ বেদকাশী। দাকোপের পানখালী, দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, সুতারখালী, কামারখোলা, তিলডাঙ্গা, বাজুয়া ও বানিশান্তা। বটিয়াঘাটার গংগারামপুর, বালিয়াডাঙ্গা ও আমিরপুর। দিঘলিয়ার গাজীরহাট, বারাকপুর, দিঘলিয়া, সেনহাটা, আড়ংঘাটা, যোগীপুল।

পাইকগাছার সোলাদানা, রাড়ুলী, গড়ইখালী, চাঁদখালী, দেলুটি, লতা ও কপিলমুনি।

বাগেরহাট ফকিরহাটের বেতাগা, লখপুর, পিলজংগ, ফকিরহাট, বাহিরদিয়ামানসা, নলধা মৌভোগ ও শুভদিয়া। মোল্লাহাটের উদয়পুর, চুনখোলা, কোদালিয়া, আটজুড়ি, গাওলা ও কুলিয়া। চিতলমারীর বড়বাড়ীয়া, হিজলা, শিবপুর, চিতলমারী, চরবানিয়ারী, কলাতলা ও সন্তোষপুর। কচুয়ার গজালিয়া, ধোপাখালী, মঘিয়া, গোপালপুর, রাড়ীপাড়া ও বাধাল।

রামপালের গৌরম্ভা, বাইনতলা, হুড়কা, মল্লিকের বেড়, বাঁশতলী, উজলপুর, রামপাল, পেড়িখালী ও ভোজপাতিয়া। মোংলার চাঁদপাই, বুড়িরডাংগা, চিলা, মিঠাখালী, সোনাইলতলা ও সুন্দরবন। মোরেলগঞ্জের পঞ্চকরন, দৈবজ্ঞহাটী, চিংড়াখালী, হোগলাপাশা, বনগ্রাম, বলইবুনিয়া, হোগলাবুনিয়া, বহরবুনিয়া, নিশানবাড়ীয়া, মোরেলগঞ্জ, তেলিগাতী, পুটিখালী, রামচন্দ্রপুর, জিউধরা, বারইখালী। শরণখোলার ধানসাগর, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা, সাউথখালী।

বাগেরহাট সদরের বারুইপাড়া, বেমরতা, বিষ্ণুপুর, ডেমা, কাড়াপাড়া, খানপুর ও রাখালগাছি।

সাতক্ষীরা কলারোয়ার কয়লা, হেলাতলা, যুগীখালী, জয়নগর, জালালাবাদ, লাঙ্গলঝাড়া, কেঁড়গাছি, সোনাবাড়িয়া, চন্দনপুর ও দেয়াড়া। তালার ধানদিয়া, তেঁতুলিয়া, তালা, ইসলামকাটি, মাগুরা, খেসরা, জালালপুর, খলিলনগর, নগরঘাটা, সরুলিয়া ও খলিষখালী।

নোয়াখালী সুবর্ণচরের চরবাটা, চরক্লার্ক, চরওয়াপদা, চর আমানউল্যাহ, পূর্বচরবাটা ও মোহাম্মদপুর। হাতিয়ার মুছাপুর, চরহাজারী। হাতিয়ার চর ঈশ্বর, চরকিং, তমরদ্দি, সোনাদিয়া, বুড়িরচর, জাহাজমারা ও নিঝুমদ্বীপ।

চট্টগ্রাম সন্দ্বীপের বাউরিয়া, গাছুয়া, সন্তোষপুর, আমানউল্ল্যা, হরিশপুর, রহমতপুর, আজিমপুর, মুছাপুর, মাইটভাঙ্গা, সারিকাইত, মগধরা ও হারামিয়া।

কক্সবাজার মহেশখালীর হোয়ানক, মাতারবাড়ী ও কুতুবজোম। কুতুবদিয়ার আলী আকবর ডেইল, বড়ঘোপ, দক্ষিণধুরুং, কৈয়ারবিল, লেমশীখালী ও উত্তরধুরুং। পেকুয়ার টেটং। টেকনাফের হ্নীলা, সাবরাং, টেকনাফ ও হোয়াইক্যং।

যে ৯ পৌরসভার ভোট

একই দিনে কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, কক্সবাজারের চকরিয়া ও মহেশখালী, ফেনীর সোনাগাজী, নোয়াখালীর কবিরহাট, পঞ্চগগের দেবীগঞ্জ, যশোরের নওয়াপাড়া ও চট্টগ্রামের বোয়ালখালী পৌরসভায় ভোট গ্রহণ করা হবে।

এর আগে প্রথম ধাপে সাড়ে তিনশ’র বেশি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট হওয়ার কথা ছিল গত ১১ এপ্রিল। সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে স্থগিত হয় এ নির্বাচন। পরে ২১ জুন ২০৪টি ইউনিয়নে নির্বাচন হয়েছিল। তখন বাকি ইউপির নির্বাচন স্থগিত রাখা হয়।

২০ সেপ্টেম্বর খুলনা বিভাগের খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও নোয়াখালীর ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং ৯টি পৌরসভায় ভোট হবে।

এছাড়া ৯টি পৌরসভার সবকটিতে এবং ১৬১টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ১১টিতে ইভিএমে ভোটগ্রহণ হবে।

খুলনা কয়রার আমাদি, বাগালী, মহেশ্বরীপুর, মহারাজপুর, কয়রা, উত্তর বেদকাশী ও দক্ষিণ বেদকাশী। দাকোপের পানখালী, দাকোপ, লাউডোব, কৈলাশগঞ্জ, সুতারখালী, কামারখোলা, তিলডাঙ্গা, বাজুয়া ও বানিশান্তা। বটিয়াঘাটার গংগারামপুর, বালিয়াডাঙ্গা ও আমিরপুর। দিঘলিয়ার গাজীরহাট, বারাকপুর, দিঘলিয়া, সেনহাটা, আড়ংঘাটা, যোগীপুল।

পাইকগাছার সোলাদানা, রাড়ুলী, গড়ইখালী, চাঁদখালী, দেলুটি, লতা ও কপিলমুনি।

বাগেরহাট ফকিরহাটের বেতাগা, লখপুর, পিলজংগ, ফকিরহাট, বাহিরদিয়ামানসা, নলধা মৌভোগ ও শুভদিয়া। মোল্লাহাটের উদয়পুর, চুনখোলা, কোদালিয়া, আটজুড়ি, গাওলা ও কুলিয়া। চিতলমারীর বড়বাড়ীয়া, হিজলা, শিবপুর, চিতলমারী, চরবানিয়ারী, কলাতলা ও সন্তোষপুর। কচুয়ার গজালিয়া, ধোপাখালী, মঘিয়া, গোপালপুর, রাড়ীপাড়া ও বাধাল।

রামপালের গৌরম্ভা, বাইনতলা, হুড়কা, মল্লিকের বেড়, বাঁশতলী, উজলপুর, রামপাল, পেড়িখালী ও ভোজপাতিয়া। মোংলার চাঁদপাই, বুড়িরডাংগা, চিলা, মিঠাখালী, সোনাইলতলা ও সুন্দরবন। মোরেলগঞ্জের পঞ্চকরন, দৈবজ্ঞহাটী, চিংড়াখালী, হোগলাপাশা, বনগ্রাম, বলইবুনিয়া, হোগলাবুনিয়া, বহরবুনিয়া, নিশানবাড়ীয়া, মোরেলগঞ্জ, তেলিগাতী, পুটিখালী, রামচন্দ্রপুর, জিউধরা, বারইখালী। শরণখোলার ধানসাগর, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা, সাউথখালী।

বাগেরহাট সদরের বারুইপাড়া, বেমরতা, বিষ্ণুপুর, ডেমা, কাড়াপাড়া, খানপুর ও রাখালগাছি।

সাতক্ষীরা কলারোয়ার কয়লা, হেলাতলা, যুগীখালী, জয়নগর, জালালাবাদ, লাঙ্গলঝাড়া, কেঁড়গাছি, সোনাবাড়িয়া, চন্দনপুর ও দেয়াড়া। তালার ধানদিয়া, তেঁতুলিয়া, তালা, ইসলামকাটি, মাগুরা, খেসরা, জালালপুর, খলিলনগর, নগরঘাটা, সরুলিয়া ও খলিষখালী।

নোয়াখালী সুবর্ণচরের চরবাটা, চরক্লার্ক, চরওয়াপদা, চর আমানউল্যাহ, পূর্বচরবাটা ও মোহাম্মদপুর। হাতিয়ার মুছাপুর, চরহাজারী। হাতিয়ার চর ঈশ্বর, চরকিং, তমরদ্দি, সোনাদিয়া, বুড়িরচর, জাহাজমারা ও নিঝুমদ্বীপ।

চট্টগ্রাম সন্দ্বীপের বাউরিয়া, গাছুয়া, সন্তোষপুর, আমানউল্ল্যা, হরিশপুর, রহমতপুর, আজিমপুর, মুছাপুর, মাইটভাঙ্গা, সারিকাইত, মগধরা ও হারামিয়া।

কক্সবাজার মহেশখালীর হোয়ানক, মাতারবাড়ী ও কুতুবজোম। কুতুবদিয়ার আলী আকবর ডেইল, বড়ঘোপ, দক্ষিণধুরুং, কৈয়ারবিল, লেমশীখালী ও উত্তরধুরুং। পেকুয়ার টেটং। টেকনাফের হ্নীলা, সাবরাং, টেকনাফ ও হোয়াইক্যং।

যে ৯ পৌরসভার ভোট

একই দিনে কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, কক্সবাজারের চকরিয়া ও মহেশখালী, ফেনীর সোনাগাজী, নোয়াখালীর কবিরহাট, পঞ্চগগের দেবীগঞ্জ, যশোরের নওয়াপাড়া ও চট্টগ্রামের বোয়ালখালী পৌরসভায় ভোট গ্রহণ করা হবে।

এর আগে প্রথম ধাপে সাড়ে তিনশ’র বেশি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট হওয়ার কথা ছিল গত ১১ই এপ্রিল। সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে স্থগিত হয় এ নির্বাচন। পরে ২১ জুন ২০৪টি ইউনিয়নে নির্বাচন হয়েছিল। তখন বাকি ইউপির নির্বাচন স্থগিত রাখা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *