Advertisement

কক্সবাজার ধর্মাঙ্কুর বৌদ্ধ বিহার পরিচালনার মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা; নতুন কমিটি গঠন ঘরে ঘরে আনন্দ 📺 Palong TV

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বঙ্গভুমিতে অন্যতম পর্যটন শহরে সমুদ্র নিকটবর্তী অঞ্চল,কক্সবাজার পৌরসভাধীন পুর্ব বড়ুয়া পাড়া।
(বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন)

কৃষি প্রধান পল্লীটি’তে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধদের
শান্তিপুর্ন ভাবে ধর্মীয় অনুষ্টান মাহফিল,মহোৎসব,
কঠিন চীবর দানে পরস্পর’রা যাতায়াত করে থাকে।

এখানে বৌদ্ধদের মধ্যে স্বাধীনতা কালীন শহীদ
বীর মুক্তিযোদ্ধা শশী কুমার বড়ুয়া,বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত নীতিশ বড়ুয়া এবং সদ্য প্রয়াত কালাসু বড়ুয়া’রা এতদঞ্চলের জন্য গর্বের।

এতে কেন্দীয় ধর্ম্মাঙ্কুর বৌদ্ধ বিহারটি মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের চাচাত ভাই প্রয়াত কালি চরণ বড়ুয়া মহাজন এবং চাচা মীননাথ বড়ুয়াদের ভুমি দানে বৌদ্ধ বিহারটি প্রতিষ্টিত করে।

উক্ত বৌদ্ধ বিহারের পরিচালনার ত্রি-বার্ষিক কমিটি সাত বছর পুর্ণ অর্থাৎ মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায়
গত ৮ এপ্রিল রাত সাড়ে ৮ টায় বিহার অধ্যক্ষের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত সভায় উপস্হিতি গনের সম্মতিক্রমে সাবেক সভাপতি সঞ্চালক স্বপন বড়ুয়া মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে।

নতুন কমিটি গঠন কল্পে বক্তব্য রাখেন লালু বড়ুয়া,
কালাসু বড়ুয়া,দ্বিপ্রহর বড়ুয়া,প্রকাশ বড়ুয়া,
জগদীশ বড়ুয়া,স্বপন বড়ুয়া,পূণ্যবর্ধন বড়ুয়া,সাবেক
সা:সম্পাদক অরুণ বড়ুয়া,নিরুপন বড়ুয়া,
মামুন বড়ুয়া,রুপন বড়ুয়া,সুরেশ বড়ুয়া,টিটু বড়ুয়া,
শিলু বড়ুয়া, ফকির বড়ুয়া, বিধান বড়ুয়া এবং শিমুল বড়ুয়া।

অতপর কাউন্সিল অধিবেশনে প্রত্যেক পদে একাদিক প্রার্থীর মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা মুলক বাঁছাই, একে অপরকে সমর্থন সহ উপস্হিতিরা হাত তোলে সম্মতি প্রকাশে নিম্নরূপ ত্রি-বার্ষিক নতুন কমিটি গঠন করা হয়।

এতে নির্বাচিত হয় সভাপতি,সাবেক ছাত্রনেতা
স্বপন বড়ুয়া পান্না,সহ সভাপতি যথাক্রম: ১, দ্বিপ্রহর বড়ুয়া, ২, প্রকাশ বড়ুয়া (কক্স) ৩, জগদীশ বড়ুয়া পার্থ।

সাধরণ সম্পাদক-বিধান বড়ুয়া,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক-
পূণ্যবর্ধন বড়ুয়া,অর্থ সম্পাদক-টিটু বড়ুয়া,সাংগঠনিক
সম্পাদক-রুপন বড়ুয়াদের’কে সকল উপস্হিতিরা
সাধু সাধু সাধু শব্দ উচ্চারণ করে স্বাগত জানায়।

আগামী এক মাসের মধ্যে কমিটি পূর্নাঙ্গ করার
আশা প্রকাশ করেন নতুন নির্বাচিতরা।

অতপর পুরাতন ঝিমিয়ে পড়া কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে,প্রাণ চানঞ্চল্যকর নতুন কমিটি পাওয়ায়
সমাজের ঘরে ঘরে আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *