কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন যুবলীগের কমিটি নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা । এই কমিটিকে ঘিরে পদপ্রত্যাশী ব্যাক্তিরা ইতোমধ্যে কমিটির জন্য তদবির শুরু করেছেন। পালংখালী ইউনিয়ন জুড়ে চলছে চুল ছেড়া আলোচনা বিশ্লেষন । উক্ত কমিটিতে কে হচ্ছে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মরহুম নজির আহমদ চৌধুরীর নাতি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক ত্যাগী কর্মী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী মফিদুল আলম মুফিজ ।
দীর্ঘদিন ধরে তৃণমুল পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে সক্রিয় রাজনীতি করে আসছেন। তার রাজনৈতিক জীবনে পালংখালী ইউনিয়নের একাধিক শিক্ষার্থী ও অসহায়দের সহযোগিতা করে তিনি এলাকাবাসীর কাছে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। সদালাপি ও মিষ্টভাষী মফিদুর আলম মুফিজ কখনো নিজের স্বার্থের কথা ভাবেননি।
দলের জন্য তার দীর্ঘ জীবনে অকাতরে বিলিয়ে দিয়েছেন সব কিছু। তিনি পালংখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে নিজের নামটি অন্তর্ভুক্ত করতে ইচ্ছা পোষন করেছেন। তার ইচ্ছা পালংখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নিয়ে তৃণমূল যুবলীগকে নিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।
এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের যুবলীগের নেতা-কর্মীরা সাংবাদিককে জানান, আমরা এবার মফিদুর আলম মুফিজকে পালংখালীর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দেখতে চাই। এ জন্য তার প্রতি সব সময় আমাদের দোয়া ও আশির্বাদ রয়েছে। তিনি যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হলে যুবলীগ চাঙ্গা হবে। সাধারণ যুবলীগ কর্মীরা প্রাণ খুলে কথা বলতে পারবে সাধারণ সম্পাদকের সাথে। বর্তমান দায়িত্ব প্রাপ্ত যুবলীগের নেতাদের সাথে যে কর্মীদের দূরত্ব আছে সেটা শেষ হয়ে যাবে। আসন্ন সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করতে তৃণমুল যুবলীগের নেতাকর্মীদের মাঠে ফেরাতে মফিদুর আলম মুফিজের বিকল্প নেই।
তারেক নামের এক যুবলীগ কর্মী জানান, যেহেতু মফিদুর আলম মুফিজ দীর্ঘদিন থেকে তৃণমূলে কাজ করে আসছেন। তাছাড়া মাঠ পর্যায়ে যুবলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে মিটিং মিছিলে সরব উপস্থিতি দেখিয়েছে, দলের দূর-দিনে দলের সাথে ছিলো এবং সে ত্যাগী নেতা। তাই যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার দৌরাত্ম্যে এগিয়ে আছেন তানভীর হাফিজ। তিনি আরো বলেন সে ছাড়া বিকল্প কোন প্রার্থী নেই, তিনি একমাত্র যৌগ্য প্রার্থী।
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মুফিজ জানান, আমি দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতির সাথে জড়িত আছি মানুষের সুখে দুঃখে সর্বক্ষণ পাশে থাকি। আমি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যোগ্য মনে করে নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছি যদি দায়িত্ব পাই তাহলে সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করবো। তবে সংগঠনকে গতিশীল করতে যে কোন পদ-পদবী ছাড়াও সকল নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে কাজ করে যাব।
Leave a Reply