বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ি! টেকনাফের হ্নিলা ইউনিয়নের আলী খালী এলাকার ক্রসফায়ারে নিহত হওয়া নুর মোহাম্মদের ছেলে মাদক মামলা ও অস্ত্র মামলার আসামি নুরুল আমিন ফাহিমের ইয়াবা পার্টনার উখিয়ার পালংখালী ইউপির ৯নং ওয়ার্ডের বটতলী এলাকার আবুল বসরের ছেলে আবুল ফয়েজ। মাদক কারবারি আবুল ফয়েজ দীর্ঘ দিন ধরে বুদ্ধিমত্তার সাথে ইয়াবা ব্যবসা করে বনেছেন কোটি টাকার মালিক। মাদক ব্যবসা তার দিন দিন বৃদ্ধি করে এলাকাকে মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে।
- অস্ত্রধারী প্রভাবশালী সিন্ডিকেট
- সীমান্ত এলাকা হতে মাদক পাচার
- মাদক ব্যবসা করে বনে গেছে কোটি টাকার মালিক
সুত্রে জানা যায়, আবুল ফয়েজের বাসা মায়ানমার সীমান্তের খুব কাছাকাছি হওয়ায় এক প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তৈরি করে রমরমা ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সে সুবাদে এই মরণ নেশা ইয়াবা দেশের বিভিন্ন স্থানে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পাচার করে রাতারাতি বনেগেছে কোটিটাকার মালিক। স্থানীয় জাফরুল ইসলাম বাবুল মেম্বার জানান, পারিবারিক সূত্রে সে খুব গরীব পরিবারের ছেলে। শুনা যাচ্ছে বর্তমানে তার শহরের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে দালান বাড়ী, সে বাড়ি ছাড়া নাকি ক্রয় করেছেন টিয়ারেক্স গাড়ি, নোহা গাড়ি, একসময় তাদের কিছুই ছিল না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার একাধিক ব্যাক্তিরা বলেছেন, বর্তমানে সে তার ইয়াবা টাকার জোরে মানুষকে দিনে দুপুরে হত্যা করতে দ্বিধা বোধ করে না তার রয়েছে অস্ত্রধারী সিন্ডিকেট, তার রয়েছে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা। তিনি টাকার গরমে বিরোধীদলীয় পদ পদবীর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। পালংখালী ইউনিয়নের বটতলীর ৯নং ওয়ার্ডের মানুষের একটাই দাবি আবুল ফয়েজকে গ্ৰেফতারের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে আসবে ইয়াবার গোদাম ও অস্ত্র কারখানা র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) পারবে আবুল ফয়েজকে গ্ৰেফতারের মধ্যে দিয়ে তার অবৈধ ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতে। অভিযুক্ত আবুল ফয়েজের সাথে মুঠোফোনে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। লাকাবাসীরা জানান, তাকে আটক করলে এলাকায় সন্ত্রাস ও মাদক নির্মূল হবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আসবে বলে জানান।
Leave a Reply